মীর আনোয়ার হোসেন টুটুল
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৩৬, টাঙ্গাইল-৭ (মির্জাপুর) আসনে আওয়ামীলীগ সরকারের নানা উন্নয়ন তুলে ধরে ভোটারদের দ্ধারে দ্ধারে ঘুরে নৌকায় ভোট চাইছেন আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী খান আহমেদ শুভ এমপি। অলি-গলি, পাড়া মহল্লা ও রাস্তা ঘাটে তার ব্যানার পোস্টারে চেয়ে গেছে। প্রচার-প্রচারনা ও গণসংযোগে জমজমাট এখন নির্বাচনী এলাকা। আজ রবিবার (৩০ ডিসেম্বর) নির্বাচনী এলাকা ঘুরে এমন চিত্রই পাওয়া গেছে। ২০২২ সালে উপনির্বাচনে তিনি এমপি নির্বাচিত হন। গত দেড় বছরের ব্যবধানে তিনি মির্জাপুর উপজেলায় সুষম উন্নয়ন করে সাধারণ জনগনের মাঝে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন।
আওয়ামীলীগে মনোনীত নৌকার প্রার্থী খান আহমেদ শুভ টাঙ্গাইল জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি একুশে পদকপ্রাপ্ত জননেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান খান ফারুকের পুত্র। তিনি টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক, টাঙ্গাইল জেলা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাট্রিজের সভাপতি ও এফবিসিসিআইয়ের পরিচালক। উপনির্বাচনে এমপি নির্বাচিত হলেও তিনি দলকে ঠিকমত গোছাতে পারেননি। ফলে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে অধিকাংশ নেতাকর্মী তার বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। তার পরও প্রচার-প্রচারনা ও গণসংযোগে শক্ত অবস্থানে রয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থীর চেয়ে। ভোর থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চলঝে তার গণসংযোগ। তার সঙ্গে নির্বাচনে কাজ করছেন সাবেক মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মোশারফ হোসেন মনি, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. শহিদুর রহমান সহিদ, উপজেলা আওয়ামীলীগের সহসভাপতি ও উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান এএসএম মোজাহিদুল ইসলাম মনির, তৌওফিকুর রহমান তালুকদার রাজিব, সাংগঠনিক সম্পাদক আমিনুর রহমান আকন্দ, মো. মাজাহরুল ইসরাম শিপলু, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক লাবু, সাবেক ভিপি মাসুম মিয়া, ছাত্ররীগের সাবেক সভাপতি ও এমপির একান্ত ব্যক্তিগত সচিব মীর আসিফ অনিকসহ যুব ও তরুণ প্রজন্মের নেতাকর্মীরা খান আহমেদ শুভর পক্ষে দিন রাত কাজ করে যাচ্ছেন।
এ ব্যাপারে খান আহমেদ শুভ এমপি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ আমাকে নৌকা দিয়ে মির্জাপুরের উন্নয়নের জন্য পাঠিয়েছেন। গত দেড় বছরের সময়ে মির্জাপুরে আমি ব্যাপক উন্নয়ন করেছি। উন্নয়নের ধারাহিকতায় এলাকার জনগন, আওয়ামীলীগ ও এর সহযোগি সংগঠনের নেতাকর্মী আমার পক্ষে কাজ করে যাচ্ছেন। আামর বিশ^াস বিপুল ভোটের ব্যবধানে আমি নৌকা প্রতিক নিয়ে নির্বাচিত হতে পারবো।